প্রজাতন্ত্র দিবসে ধূমধুমার দিল্লী
নিউজ ডেস্ক: আজ প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিল করার কথা ছিল দিল্লীতে। প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সকাল আটটার সময় হাজার হাজার কৃষকরা ব্যারিকেড ভেঙে দিল্লীতে ঢুকে পড়েন। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে আন্দোলনকারীদের দিকে কাদানি গ্যাস ছোড়ে দিল্লি পুলিশ এবং পরবর্তীকালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি চার্চ করতেও বাধ্য হন। জানা গিয়েছে, পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি ধুমধুমার চলাকালীন ট্র্যাক্টরটি উল্টে একজন কৃষকের মৃত্যু হয়। এমনকি গুলিও চালানো হয়েছে বলে খবর। ট্র্যাক্টরটিতে এসে সেই গুলি লাগে। তার জেরেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় ট্র্যাক্টরটি। তার নীচে চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ওই কৃষকের।
কথা ছিল, শান্তিপূর্ণ ভাবে দিল্লীতে কুচকাআওয়াজ শেষ হওয়ার পরে কৃষকরা দিল্লীতে প্রবেশ করতে পারবেন। কিন্তু কুচকা আওয়াজ শুরু হওয়ার আগেই তারা দিল্লীতে প্রবেশ করায় পরিস্থিতি সামাল দিতে উঠে পড়ে লাগে দিল্লী পুলিশ।
পঞ্জাব কিসান ইউনিয়নের নেতা রুলদু সিংহ মনসা এই বিষয়ে বলেছেন, অল্পবয়সি কৃষকরাও আন্দোলনে শামিল হয়েছেন। মূলত পঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকেই আগত কৃষকরা। ওঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। নির্ধারিত পথ ধরে মিছিল নিয়ে যেতে অনুরোধ করব। আমরা শান্তি বজায় রেখে চলেছি। এখনও সীমানায় আটকে রয়েছে বহু ট্র্যাক্টর।
কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গাঁধী এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে টুইটারে লেখেন, হিংসা কখনও সমস্যার সমাধান করতে পারে না, চোট যেই পান, ক্ষতি কিন্তু গোটা দেশেরই।প্রজাতন্ত্র দিবসে ধূমধুমার দিল্লী
আজ প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন কৃষকদের ট্র্যাক্টর মিছিল করার কথা ছিল দিল্লীতে। প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সকাল আটটার সময় হাজার হাজার কৃষকরা ব্যারিকেড ভেঙে দিল্লীতে ঢুকে পড়েন। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে আন্দোলনকারীদের দিকে কাদানি গ্যাস ছোড়ে দিল্লি পুলিশ এবং পরবর্তীকালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি চার্চ করতেও বাধ্য হন। জানা গিয়েছে, পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতি ধুমধুমার চলাকালীন ট্র্যাক্টরটি উল্টে একজন কৃষকের মৃত্যু হয় । এমনকি গুলিও চালানো হয়েছে বলে খবর। ট্র্যাক্টরটিতে এসে সেই গুলি লাগে। তার জেরেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় ট্র্যাক্টরটি। তার নীচে চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ওই কৃষকের।
কথা ছিল , শান্তিপূর্ণ ভাবে দিল্লীতে কুচকাআওয়াজ শেষ হওয়ার পরে কৃষকরা দিল্লীতে প্রবেশ করতে পারবেন। কিন্তু কুচকা আওয়াজ শুরু হওয়ার আগেই তারা দিল্লীতে প্রবেশ করায় পরিস্থিতি সামাল দিতে উঠে পড়ে লাগে দিল্লী পুলিশ।
পঞ্জাব কিসান ইউনিয়নের নেতা রুলদু সিংহ মনসা এই বিষয়ে বলেছেন, অল্পবয়সি কৃষকরাও আন্দোলনে শামিল হয়েছেন। মূলত পঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকেই আগত কৃষকরা। ওঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। নির্ধারিত পথ ধরে মিছিল নিয়ে যেতে অনুরোধ করব। আমরা শান্তি বজায় রেখে চলেছি। এখনও সীমানায় আটকে রয়েছে বহু ট্র্যাক্টর।
কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গাঁধী এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে টুইটারে লেখেন, হিংসা কখনও সমস্যার সমাধান করতে পারে না, চোট যেই পান, ক্ষতি কিন্তু গোটা দেশেরই।