রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসার পরই একেক জনের মতামত একেক রকম
নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখনও ঘোষনা করা হয়নি ভোটের নির্ঘণ্ট। কিন্তু তার আগেই রাজ্যে এসে গিয়েছে ১২ কোম্পানির সিআরপিএফ। জেলায় জেলায় চলছে রুটমার্চ। আর এরই মধ্যে ভাঙড়ের ভোগালি ২ নম্বর পঞ্চায়েতের প্রধান তথা তৃণমূল নেতা মুদাস্সর হোসেন বললেন, ‘এবার বিরোধীশূন্য খেলা হবে, শুধু ভোট করাবে তৃণমূল। তৃণমূলের লোক ছাড়া কেউ ভোট দিতে যেতে পারবে না। যারা তৃণমূলকে ভোট দেবে না, ঘরে শুয়ে থাকবে।কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথে থাকবে, আমাদের ছেলেরা মাঠে খেলবে। এবার বুথের ১৪ হাজার ভোটই পাবে তৃণমূল। তিনি আরও বলেছেন, বুথের ১৪ হাজার ভোটই চাই। তা যতই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাক। এখানে অন্য কোনও দল থাকবে না। অন্যদিকে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেছেন, দুই শাসক দল মিলিয়ে খেলা হবে খেলা হবে করে সবকিছু গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। বিজেপি ও তৃণমূল উভয় দলকেই মনে রাখতে হবে যে, রাজনীতি দায়বদ্ধতার বিষয়। এভাবে পরিবেশটাকে গুলিয়ে দেওযার চেষ্টা করা একেবারেই ঠিক নয়। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করতে এটা ভোকাল টনিক।